উগ্রবাদ ও সহিংসতা প্রতিরোধে যুব সমাজের ভূমিকা বিষয়ক ফ্লিপচার্ট

অধিবেশন ৮ : উগ্রবাদ ও সহিংসতা প্রতিরোধে যুব সমাজের ভূমিকা – ১

(সহায়ক নির্দেশিকা: যুবরাই পারে সমাজের ও দেশের উন্নয়নে অবদান রাখতে। উগ্রবাদ ও সহিংসতা প্রতিরোধ করা প্রয়োজন কি না সে বিষয়ে অংশগ্রহণকারিদের প্রশ্ন করুন। যুব হিসেবে তারা কি কি ভূমিকা রাখতে পারে সে বিষয়ে তাদেরকে বলতে বলুন। তাদের উত্তরের সাথে ফ্লিপচার্টের ছবি মিলিয়ে যুবদের উপস্থাপন করুন)

Youth uniting

  • সমাজকর্ম ও মানবিক কাজে আগ্রহী হওয়া।
  • কোন বন্ধু বা সঙ্গী ভুল পথে গেলে সাথে সাথে তার পরিবারকে জানানো।
  • কোন ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর কথায় উদ্বুদ্ধ হয়ে অন্য কোন ধর্মীয়, জাতি, গোষ্ঠী বা শ্রেণীর মানুষের প্রতি সহিংস বা উগ্র আচরণকে না বলা এবং জড়িত না হওয়া।
  • সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উস্কানীমূলক কোন কাজে নিজে অংশগ্রহণ না করা বা অন্যকে নিরুৎসাহিত করা।
  • উগ্রবাদ ও সহিংসতা প্রতিরোধ বিষয়ে প্রশিক্ষণ নেওয়া এবং এলাকার অন্যান্য যুবদের প্রশিক্ষণ প্রদান করা।
  • সামাজিক কাজে সম্পৃক্ত হওয়া।
  • কারো প্রলোভনে আকৃষ্ট না হওয়া ও অসাধুপন্থাকে না বলা।