Skip to main content
ইপসা জাতিসংঘের ”ইকোনোমিক এন্ড সোস্যাল কাউন্সিল” এর স্পেশাল কন্সালটেটিভ স্টাটাস প্রাপ্ত একটি সংগঠন

আমরা কারা?

ভূমিকা

জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ ১৯৮১ সাল থেকে ১৯৯০ সালকে “যুব দশক” ও ১৯৮৫ সালকে “আন্তর্জাতিক যুব বর্ষ” ঘোষনা করেছিল। বাংলাদেশসহ সারাবিশ্বে উন্নয়ন কর্মসূচীতে যুবকদের সম্পৃক্ত করতে ব্যাপক প্রচারনার ব্যবস্থা নেয়া হয়েছিল। এমনি প্রেক্ষাপটে চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড উপজেলা সদরে প্রতিষ্ঠাতা সাধারন সম্পাদক তথা প্রধান নির্বাহী মোঃ আরিফুর রহমান একটি যুব উন্নয়ন সংগঠন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে স্থানীয় যুব সমাজকে উদ্বুদ্ধ ও সংগঠিত করেন।

আর এভাবেই “১৯৮৫ সালের ২০ মে” সচেতন যুবদের সক্রিয় উদ্যোগে যুব সংগঠন “ইয়ং পাওয়ার ” যা পরবর্তীতে সমাজ উন্নয়ন সংগঠন “ইয়ং পাওয়ার ইন সোশ্যাল এ্যাকশন (ইপসা)” হিসেবে উন্নয়ন কর্মসূচীতে অংশগ্রহণের পদযাত্রা শুরু করে। বর্তমানে স্থায়ীত্বশীল উন্নয়নের জন্য সংগঠন হিসেবে ইপসা তার কৌশলগত পরিকল্পনা অনুযায়ী ভিশন- মিশন -মূল্যবোধকে ধারণ করে ধারাবাহিক ভাবে এগিয়ে যাচ্ছে।

আইনী ভিত্তি

ইপসা সরকারী বেসরকারী বিভিন্ন বিভাগ যেমন, এনজিও বিষয়ক ব্যুরো, সমাজ কল্যাণ বিভাগ, কপিরাইট অফিস, জয়েন্ট ষ্টক কোম্পানী এবং মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরী অথরিটী কতৃক নিবন্ধীকৃত একটি অলাভজনক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন।

ভিশন

এমন একটি দারিদ্রমুক্ত সমাজ যেখানে সকলের অধিকার নিশ্চিত হয়েছে।

মিশন

ইপসা’র অস্থিত্ব দরিদ্র ও ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠী ও তাদের সমাজের টেকসই পরিবর্তন আনয়নে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থেকে অংশগ্রহণ করা।

সংস্থার মূল্যবোধ

ইপসার প্রত্যেক সদস্য,কর্মী,ভলান্টিয়ার এবং পরিচালনা পর্ষদ সংস্থার নিম্নবর্ণিত বিশ্বাস ও মূল্যবোধ মেনে চলতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

  • দেশপ্রেম এবং জাতীয় স্বার্থ, সার্বভৌমত্ব এবং জাতীয় গৌরবের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধতা
  • ন্যায়বিচার, স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহিতা
  • পারষ্পরিক শ্রদ্ধা এবং জেন্ডার বান্ধব মনোভাব সম্পন্নতা
  • মান সম্পন্নতা এবং উৎকর্ষতা
  • বিনম্রতা এবং আত্মবিশ্বাস
  • বৈচিত্র্যের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ
  • পরিবেশ এবং প্রতিবেশের প্রতি সহমর্মিতা

সাংগঠনিক বৈশিষ্ট্য

ইপসার ভিশন,মিশন এবং মূল্যবোধকে লৰিত পথে পরিচালিত করার জন্য কিছূ বৈশিষ্ট্য সাংগঠনিক কৃষ্টি/কালচার হিসাবে অনুমদিত হয়েছে। সংস্থার সকল কর্মী সদস্য,স্বেচ্ছাসেবী এবং ব্যবস্থাপনা পর্ষদ সকলে মিলে এই লক্ষ অর্জনে
সচেষ্ট থাকব। সংস্থার কিছু উলেস্নখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হল:

  • পারিবারিক পরিবেশ
  • দায়িত্ব সচেতনতা
  • ব্যয়সাশ্রয় নীতি
  • গঠনমূলক সমালোচনা ও সংস্থার পরিচিতি প্রসার
  • বিভিন্ন জাতি ধর্ম ও বর্ণ’র সাম্য ও সমপ্রীতি
  • সুস্থ বিনোদন

ব্যবস্থাপনা

ইপসা ‘র গঠনতন্ত্র মোতাবেক গভর্নেন্স কার্যক্রম পরিচালিত হয় মূলত: সাধারণ পরিষদ, ৭ সদস্য বিশিষ্ট কার্যকরী পরিষদ ও উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যদের সক্রিয় অংশগ্রহণ এবং অনুমোদিত পলিসি/ গাইডলাইন সমূহের মাধ্যমে। সংগঠনের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী সাধারন পরিষদ সর্বোচ্চ ক্ষমতার অধিকারী এবং সাংগঠনিক নীতিমালা প্রণয়ন ও কর্মকৌশল নির্ধারনে সাধারণ পরিষদের পাশাপাশি কার্যকরী পরিষদ দিকনির্দেশনা দিয়ে থাকে।

কার্যকরী পরিষদ সাধারনত দুই বছরের জন্য কার্যকরী কমিটি নির্বাচিত করে। কার্যকরী কমিটি প্রতি বছরে একবার সাধারণ পরিষদের সদস্যদের সাথে বাৎসরিক সাধারন সভায় মিলিত হয় । বছরে ছয়বার নিয়মিত ভাবে কার্যকরী পরিষদের সভা অনূষ্ঠিত হয় এবং উক্ত কমিটি প্রতি ছয় মাসে একবার উচ্চতর পর্যায়ের কর্মীদের সাথে সমন্বয় সভা করে থাকে।

কার্যকরী পরিষদের প্রতিনিধি হিসাবে সদস্য সচিব সংগঠনের সাংগঠনিক ও অর্থনৈতিক নীতিমালা, কর্মকৌশল, প্রতিবেদন কার্যকরী পরিষদ ও সাধারণ পরিষদে উপস্থাপন করেন এবং সংস্থার দীর্ঘস্থায়ীত্বের লক্ষ্যে বিভিন্ন উন্নয়নমুলক কর্মকান্ডের বাস্তবায়নে অনুমোদন ও সুপারিশ করে থাকেন। সংস্থার নিন্ম পর্যায় থেকে উচ্চতর পর্যায় পর্যন্ত অংশগ্রহণের ভিত্তিতে ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। কার্যকরী পরিষদ এই সব নীতিমালা, কর্মকৌশল, প্রতিবেদন ও পরিকল্পনা অনুমোদন করে থাকেন। সংস্থায় প্রধান নির্বাহী সংগঠনের নীতিমালা ও পরিকল্পনা বাস্তবায়নের মাধ্যমে সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনা করেন।

সংস্থার গঠনতন্ত্র:

গঠনতন্ত্র মোতাবেক সাধারণ পরিষদ, ৭ সদস্য বিশিষ্ট কার্যকরী পরিষদ, উপদেষ্টা পরিষদ, সার্বক্ষণিক এবং পার্টটাইম ষ্টাফ,স্থানীয়-আন্তর্জাতিক ভলান্টিয়ার/স্বেচ্ছাসেবীদের সমন্বয়ে ইপসা বিভিন্ন কর্মকান্ড পরিচালিত করে থাকে। শিক্ষক, ব্যবসায়ী, উন্নয়ন কর্মী, সাংবাদিক, গবেষক ইত্যাদি বিভিন্ন পেশাজীবিদের সমন্বয়ে সংস্থা’র সাধারণ পরিষদ,কার্যকরী পরিষদ ও উপদেষ্টা পরিষদ গঠিত। কার্যকরী পরিষদের সদস্য সচিব হিসাবে সংস্থার প্রধান নির্বাহী সংগঠনের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনা করেন।

গঠনতন্ত্র মোতাবেক সংস্থার অনুমোদিত বিভিন্ন পলিসি/ গাইডলাইন সমূহের মাধ্যমে ইপসা পরিচালিত হয়। উন্নয়ন কর্মকান্ডে সকলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার লক্ষে সংস্থা কিছু কার্যক্রম হাতে নিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে- ছাত্রদের জন্য ডেভেলপমেন্ট ইন্টার্নশীপ, প্রকল্প/বিষয়/এলাকা ভিত্তিক ভলান্টিয়ার/নির্দিষ্ট সময় এবং বিষয় ভিত্তিক চেন্জমেকার তৈরী ইত্যাদি।

সংস্থার অরগানোগ্রাম অনুযায়ী, প্রধান নির্বাহীর পরবর্তী পর্যায়ে রয়েছেন ৪ জন পরিচালক- পরিচালক ফিল্ড অপারেশন/সমাজ উন্নয়ন বিভাগ, পরিচালক অর্থ বিভাগ,পরিচালক মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা ও উন্নয়ন বিভাগ এবং পরিচালক মাইক্রো ফিন্যান্স ও এন্টারপ্রাইজ/অর্থনৈতিক উন্নয়ন বিভাগ। বিভিন্ন প্রকল্পের ব্যবস্থাপক, কর্মকতা এবং ইউনিট প্রধানরা প্রকল্পের কার্যক্রম বাস্তবায়ন ও নির্ধারিত পরিচালকের কাছে প্রতিবেদন প্রদানের জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত। সংস্থার ব্যয় নিয়ন্ত্রন ও অর্থনৈতিক স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার জন্য ইন্টারনাল অডিট টীম নিয়মিত কর্মসূচী পরিদর্শন করে প্রধান নির্বাহীর কাছে প্রতিবেদন প্রেরন করেন।

সংস্থার পরিচিতি:

দারিদ্র,ঝুঁকি,প্রান্তিকতা এবং এর মূল কারণ গুলোকে কেন্দ্র করে তৈরী হওয়া ইপসা’র ভিশন,মিশন ও মূল্যবোধের আলোকে সংস্থা উন্নয়ন কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে থাকে। ইপসা নিজেকে একটি আত্ন:নির্ভরশীল কিন্তু প্রকৃত বাংলাদেশী সমাজ উন্নয়ন সংস্থা হিসাবে বিবেচনা করে যা দেশের দক্ষিণ ও দক্ষিণপূর্ব অংশগুলোতে (বিশেষ করে চট্টগ্রাম,পার্বত্য চট্টগ্রাম ও উপকূলীয় অঞ্চল) কাজ করে।

মূল্যবোধের বিবেচনায় ইপসা নিজেকে একটি রাজনৈতিকদল নিরপেক্ষ সংগঠন রুপে পরিগনিত করতে চায় অর্থাত ইপসা কোন রাজনৈতিক দলের পক্ষাবলম্বন করবে না বা কোন রাজনৈতিক দলের মতাদর্শ প্রচারে অংশগ্রহণ করবে না। এই বিবেচনায় নিরপেক্ষতা বলতে রাজনীতিতে অংশগ্রহণ থেকে বিরত থাকা বুঝায় না,বরং এটি দ্বারা সংযত এবং ইপসা কতৃক মনোনিত ইস্যুর রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ বোঝায় যা দারিদ্র দূরীকরণ এবং মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজনীয়।

সংগঠনের ভূমিকা

ইপসা প্রধানত অধিকার সংরক্ষণ ও দারিদ্র দূরীকরনে সক্রিয় সহযোগীর ভূমিকা পালন করে থাকে। সহযোগীর ভুমিকা পালন করতে গিয়ে ইপসা লক্ষ্য করেছে এই প্রক্রিয়ার কেন্দ্রবিন্দু হচ্ছে সমাজের দরিদ্র,প্রান্তিক ও ঝুঁকিপূর্ণ নারী, পুরুষ, ছেলে, মেয়ে এবং তাদের জনগোষ্ঠী। হৃতদরিদ্র ,প্রান্তিক ও ঝুঁকিপূর্ণ নারী, পুরুষ, ছেলে, মেয়ে ইত্যাদি জনগোষ্ঠীর দারিদ্র নিরসনের সুযোগ সৃষ্টির জন্য ইপসা এই প্রক্রিয়ায় কখনো প্রত্যক্ষ এবং কখনো পরোক্ষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এ কথার মাধ্যমে প্রক্রিয়ায় সরাসরি অংশগ্রহণ করাকে বোঝায় না বরং যাদের জন্য কাজ করা হচ্ছে তাদের নির্দেশিত লক্ষ্যের দিকে কাজটিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়াকে বোঝায়। এখানে সহযোগীর ভুমিকা বলতে উন্নয়ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ায় ইপসার সরাসরি অংশগ্রহণ থেকে বিরত থাকা বোঝায় না।

প্রকৃত প্রয়োজনানুযায়ী ইপসা সক্রিয় বাস্তবায়নকারীর ভূমিকা ও পালন করবে কিন্তু বিভিন্ন পর্যায়ে সহযোগীতা প্রদান করার মাধ্যমে ভবিষ্যতে সহযোগীর ভূমিকা কে উদ্বুদ্ধ করাই হবে এ প্রক্রিয়ার প্রধান লক্ষ্য।

পাবলিক পলিসি, দৃষ্টিভঙ্গি এবং প্রচলিত রীতিনীতি পরিবর্তনে ইপসা সমাজের দরিদ্র, প্রান্তিক ও ঝঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর পক্ষ হয়ে কাজ করে। প্রান্তিকতা এবং দারিদ্র নিরসনে সাংগঠনিক বাধ্যকতা ও প্রতিশ্রুতি ও সমাজের দরিদ্র , প্রান্তিক ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সাথে কাজ করার অভিজ্ঞতা, নিরবচ্ছিন্ন যোগাযোগ ও সম্পর্কের ফলে ইপসা তাদের প্রয়োজনীয়তা বুঝে তাদের পক্ষে কাজ করতে সক্ষম হবে। এভাবে দরিদ্র, প্রান্তিক ও ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর কণ্ঠকে শক্তিশালী করে অবস্থা ও অবস্থানভেদে ইপসা প্রয়োজনীয় সহযোগীতা প্রদান করবে।

কর্মএলাকা :

জেলা- ১৩
উপজেলা/থানা- ২৮
গ্রাম- ৯৯৩
জনসংখ্যা- ৯০ লক্ষ (আনুমানিক)

কর্মএলাকার অফিস সমুহ :

প্রধান কার্যালয় – ০১

ঢাকা অফিস  – ০১

ফিল্ড অফিস – ৩৪

ট্রেনিং সেন্টার  – ০৭ :  ( আবাসিক ৪),  (অনাবাসিক ৩)

হেলথ সেন্টার  – ০৬

ফিজিওথেরাপি এন্ড হেলথ সেন্টার  –  ০২

অংশী (ডিসপ্লে এবং সেলস সেন্টার) – ০২ :  চট্টগ্রাম (১), সীতাকুন্ড (১)

লিঁয়াজো অফিস – ০৩ : সুইজারল্যান্ড (১), অষ্ট্রেলিয়া (১), কানাডা (১)

মানব সম্পদ

কর্মী মোট মহিলা (%)
নিয়মিত কর্মী ৬১৫ ২৯৫
খন্ডকালীন কর্মী (স্কুল শিক্ষক সহ) ১১৭৩ ৫৯২
আন্তজাতিক ও স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবী এবং ইন্টানী ৫০৯ ২৯৭
মোট ২২৬৭ ১১৮৪

ইপসা প্রতীকের ব্যাখ্যা:

Logo of YPSAইপসা প্রতীকে ৪টি পৃথক অংশ রয়েছে। প্রতীকের কেন্দ্রে রয়েছে একজন নারী, একজন পুরুষ এবং একজন শিশু, যেটি বিভিন্ন জনগোষ্ঠী, লিঙ্গ সমতা এবং বিভিন্ন প্রজন্মের সহাবস্থানের চিহ্ন বহন করে। তারা একে অপরের হাত ধরে আছে যেটি সাংগঠনিক শক্তি, পারষ্পরিক সহযোগিতা, সমাজের বিভিন্ন অংশের মধ্যকার সম্পর্ক, একতা এবং নেটওয়ার্কিং সর্বোপরি এটি পরিকল্পিত পরিবারের প্রতিও দিকনির্দেশনা দেয়।

সূর্য এবং সূর্য রশ্মি দ্বারা একাত্নতা, সম্বনিত কাজ এবং ইপসা’র লক্ষ্য অর্জনে সহায়ক কাঙ্খিত ফলাফলগুলোকে বুঝায়। ইপসা সৃষ্টি হয়েছিল একতা ও সম্বনিত চেষ্টার মাধ্যমে একটি সামাজিক শক্তি হিসেবে অবিচার এবং সমাজের শোষণ প্রক্রিয়া হ্রাস করার জন্য।

সূর্য্য রশ্মির পরের সাদা অংশ দ্বারা বুঝানো হয়েছে সমাজের সমস্যাগুলো পরিকল্পিত এবং সহযোগিতামূলক প্রচেষ্টার দ্বারা হ্রাসপেয়েছে।

সমাজে বর্তমান অবিচার এবং শোষণকে চিহ্নিত করা হয়েছে প্রতীকের অন্ধকার অংশে। একটি অংশ চিহ্নিত করছে স্থানীয়ভাবে সৃষ্ট সমস্যাগুলোকে। অন্যদিকে অপর অংশ চিহ্নিত করছে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ের নীতি ও কার্যক্রম দ্বারা সৃষ্ট সমস্যাগুলো। যেগুলো দ্বারা মানুষের জীবন-জীবিকা, সমাজ মারাত্নকভাবে প্রভাবিত হয়। ইপসা’র অবস্থান হচ্ছে প্রতীকের মাঝখানে সাদা অংশে,প্রতীকের গাঢ় নীল রং দ্বারা অবস্থানের গভীরতা এবং মহিময়তাকে চিহ্নিত করে। প্রত্যেক ক্ষেত্রে গভীর পর্যবেক্ষণ, অংশীদারিত্ব এবং স্থায়ীত্বের ভিত্তিতেই সংস্থার অবস্থান।