Skip to main content
ইপসা জাতিসংঘের ”ইকোনোমিক এন্ড সোস্যাল কাউন্সিল” এর স্পেশাল কন্সালটেটিভ স্টাটাস প্রাপ্ত একটি সংগঠন

প্রান্তিক ও অসহায় ৯২ টি পরিবারের জন্য করোনাকালীন দুর্যোগ মোকাবেলায় খাদ্যও সুরক্ষা সামগ্রী বিতরন

করোনা কালীন দুর্যোগ মুহুর্তে বাকলিয়ার ১৯ এবং ৩৫ নং ওয়ার্ডের বহু যুব তাদের চাকরি হারিয়েছে, বহু মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়েছেন, বেকার হয়ে পড়েছেন পরিবহন শ্রমিক, রিকশাচালক, দিনমজুর, হোটেল-রেস্তোরাঁকর্মী, ছোটো দোকানদার এরা সবাই।ছোট ছোট ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, কোম্পানি ইতোমধ্যেই বেতন ভাতা না দেয়া বা আংশিক দেয়ার মধ্যে চলছে।ফলে নিম্ন মধ্যবিত্ত ও মধ্যবিত্তদের অনেকে নিয়মিত আয় উর্পাজন বন্ধ হয়ে যাওয়ায় মানবেতর জীবন যাপন করছে। সেই পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে ইপসা যুব স্বেচ্ছাসেবকরা মানুষকে সাহায্য করার উদ্যাগ গ্রহন করে।
ফলশ্রুতিতে ইপসা এক্টিভিস্তা চিটাগং এল. আর.পি ৪৮ প্রথম ধাপে যুব স্বেচ্ছাসেবকরা ১৯ এবং ৩৫ নং ওয়ার্ডের প্রান্তিক ও অসহায় ৯২ টি পরিবারের জন্য করোনাকালীন দুর্যোগ মোকাবেলায় খাদ্যও সুরক্ষা সামগ্রী বিতরন করা হয়।

ইপসার স্বেচ্ছাসেবকরা নিজেদের পর্যাপ্ত নিরাপত্তা সামগ্রী ব্যবহারের পাশাপাশি সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করে এ কার্যক্রমটি সফলতার সাথে সম্পন্ন করতে সর্মথ হয়।

উক্ত অনুষ্ঠানটি অনলাইনের মাধ্যমে উদ্বোধন করেন একশন এইড বাংলাদেশ এফোরআই প্রজেক্টের ম্যানেজার নাজমুল আহসান এবং এতে সংযুক্ত ছিলেন একশন এইড বাংলাদেশ এফোরআই প্রজেক্টের ডেপুটি ম্যানেজার হাতেম আলী, ইন্সপিরেটর মুশফিক তাজওয়ার, ইপসারউপ-পরিচালক নাসিম বানু শ্যামলী, পোগ্রাম অফিসার শোভন চৌধুরী এবং ইপসা এক্টিভিস্তা চিটাগং এল. আর.পি৪৮ এর যুব স্বেচ্ছাসেবকরা।পুরো পোগ্রামটি সঞ্চালনা এবং সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করেন ইপসাএপিলাপ প্রজেক্টের (এল. আর.পি) ৪৮ ম্যানেজার ফারহানা ইদ্রিস।